সার্ভে খতিয়ান
নামজারি খতিয়ান
মৌজা ম্যাপ
আবেদনের অবস্থা
নির্দেশিকা
এখন থেকে খতিয়ানের কপি আর কোন সরকারী অনলাইন/অফলাইন কপি ১০০ টাকার নিচে পাওয়া যাচ্ছে না। এপ্রুভড সার্টিফাইড কপি সংগ্রহ করুন।

সার্ভে খতিয়ানের তথ্য

ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
খুলনা
রাজশাহী
রংপুর
সিলেট
ময়মনসিংহ

জেলা সমূহ

টাঙ্গাইল
রাজবাড়ী
শরীয়তপুর
নারায়ণগঞ্জ
নরসিংদী
ঢাকা
ফরিদপুর
গাজীপুর
গোপালগঞ্জ
জামালপুর
কিশোরগঞ্জ
মাদারীপুর
মানিকগঞ্জ
মুন্সিগঞ্জ
বান্দরবান
ব্রাহ্মণবাড়িয়া
চাঁদপুর
চট্টগ্রাম
কুমিল্লা
কক্সবাজার
ফেনী
খাগড়াছড়ি
লক্ষ্মীপুর
নোয়াখালী
রাঙ্গামাটি
বরগুনা
বরিশাল
ভোলা
ঝালকাঠি
পটুয়াখালী
পিরোজপুর
বাগেরহাট
চুয়াডাঙ্গা
যশোর
ঝিনাইদহ
খুলনা
কুষ্টিয়া
মাগুরা
মেহেরপুর
নড়াইল
সাতক্ষীরা
বগুড়া
জয়পুরহাট
নওগাঁ
নাটোর
চাঁপাইনবাবগঞ্জ
পাবনা
রাজশাহী
সিরাজগঞ্জ
দিনাজপুর
গাইবান্ধা
কুড়িগ্রাম
লালমনিরহাট
নীলফামারী
পঞ্চগড়
রংপুর
ঠাকুরগাঁও
হবিগঞ্জ
মৌলভীবাজার
সুনামগঞ্জ
সিলেট
শেরপুর
নেত্রকোণা
ময়মনসিংহ
জামালপুর

উপজেলা সমূহ

খতিয়ানের ধরন

মৌজা সমূহ

পর্চা সমূহ

সঠিক তথ্য দিয়ে অনুসন্ধান করে আবেদন করুন। দাগ নম্বর ছাড়া আবেদন গ্রহণযোগ্য নয়। মনে রাখিবেন এটি কোন সরকারি অয়েবসাইট নয় সুধু দেখার জন্য ব্যবহার করবেন।
৬,৩০০ আজকের সেবা প্রাপ্ত
৩,৪৭,৬৬,৯৪৭ মোট সেবা প্রাপ্ত
২০,১৪,৮৩,৪৪৪ মোট ডাউনলোড
২,০০,১৩,০৫,৫৪ মোট ভিজিট

জমি ক্রয়ের আগে যে কাগজপত্র ও বিষয়গুলো অবশ্যই যাচাই করবেন

বাংলাদেশে জমি ক্রয় একটি গুরুত্বপূর্ণ ও দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ। তাই জমি কেনার আগে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র ও তথ্য অবশ্যই যাচাই করা উচিত, নতুবা ভবিষ্যতে আপনি আইনি জটিলতায় পড়তে পারেন। নিচে বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করা হলো:

১. খতিয়ান (Record of Rights)

কেন দরকার: খতিয়ান হচ্ছে জমির মালিকানা সংক্রান্ত মূল কাগজ। এতে উল্লেখ থাকে জমির বর্তমান মালিক কে, জমির দাগ নম্বর, জমির পরিমাণ, এবং মৌজার নাম।

যা করবেন: সর্বশেষ হাল খতিয়ান সংগ্রহ করুন। অনলাইনে https://www.eporchas.com অথবা স্থানীয় ভূমি অফিস থেকে সংগ্রহ করা যায়।

২. দাগ ও মৌজা মিল

জমির দাগ নম্বর এবং মৌজা সঠিকভাবে খতিয়ানের সাথে মিলিয়ে নিন। একই মালিকের একাধিক জমি থাকলে ভুল করে অন্য জমি বিক্রি দেখাতে পারে।

৩. দলিল (Deed/Title Deed)

কেন দরকার: দলিল প্রমাণ করে কে কবে কার কাছ থেকে জমিটি কিনেছেন।

যা করবেন: সর্বশেষ দলিলটি চেয়ে নিন এবং মূল দলিল দেখতে চেষ্টা করুন। নকল দলিল দিয়ে প্রতারণা হতে পারে।

৪. নামজারি সনদ (Mutation)

যা করবেন: জমি বিক্রেতার নামে নামজারি আছে কি না তা যাচাই করুন। ইউনিয়ন ভূমি অফিস বা ওয়েবসাইটে যাচাই করা যায়।

৫. ভূমি উন্নয়ন কর রসিদ (Land Tax Receipt)

যা করবেন: সর্বশেষ কর পরিশোধের রসিদ চেয়ে নিন। পুরনো কর বকেয়া থাকলে পরবর্তীতে আপনি দায়ী হবেন।

৬. বিএস এবং সিএস খতিয়ান তুলনা

পুরোনো রেকর্ডে মালিকানা ভিন্ন থাকলেও তা আদালতে বিবেচনায় আসে। তাই CS, SA, RS, BS সব খতিয়ান মিলিয়ে দেখা জরুরি।

৭. দখল ও সীমারেখা যাচাই

যা করবেন: সরজমিনে সার্ভেয়ার দিয়ে জমি মেপে নিন এবং প্রতিবেশীদের সাথে কথা বলে নিশ্চিত হন মালিকানা নিয়ে কোনো বিরোধ আছে কি না।

৮. বিক্রেতার পরিচয় যাচাই

যা করবেন: জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাই করুন এবং দলিলে যাদের নাম রয়েছে তারা সবাই সম্মত কিনা তা নিশ্চিত করুন।

৯. আদালত মামলা বা নিষেধাজ্ঞা আছে কি না?

যা করবেন: স্থানীয় ভূমি অফিস ও সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে যাচাই করুন। প্রয়োজনে একজন আইনজীবীর সাহায্য নিন।

১০. আইনজীবীর পরামর্শ নিন

সব কাগজপত্র চূড়ান্ত করার পর একজন অভিজ্ঞ জমি আইনজীবী দিয়ে যাচাই করানো সবচেয়ে নিরাপদ।

অতিরিক্ত পরামর্শ

উপসংহার

জমি কেনার ক্ষেত্রে কাগজপত্র ও আইনগত দিক যাচাই করা অত্যন্ত জরুরি। আপনি যদি উপরের বিষয়গুলো সঠিকভাবে খেয়াল করেন, তাহলে জমি সংক্রান্ত ঝামেলা ও প্রতারণা থেকে অনেকটাই রক্ষা পাওয়া সম্ভব।

সচরাচর জিজ্ঞাসা

পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে কী নতুন করে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে?
না, আপনি Forgot Password অপশন ব্যবহার করে নতুন পাসওয়ার্ড সেট করতে পারবেন।
ভূমি সেবা রেজাল্ট কখন দেখানো হয়?
আপনার আবেদন প্রক্রিয়াধীন অবস্থায় স্ট্যাটাস পরিবর্তন হয়ে রেজাল্ট পাওয়া যাবে।
কল সেন্টার থেকে সেবাগুলো ১০০% হয়?
হ্যাঁ, কল সেন্টার থেকে সঠিক তথ্য ও সেবা দেওয়া হয়।
নিবন্ধন করার জন্য কি কোনো নির্দিষ্ট সময়সীমা রয়েছে?
না, আপনি যেকোনো সময় নিবন্ধন করতে পারবেন।